একজন সামরিক বাহিনীর সদস্যের বুকে, কুলাঙ্গার প্রদীপ কিভাবে লাথি মারে

একজন সামরিক বাহিনীর সদস্যের বুকে, কুলাঙ্গার প্রদীপ কিভাবে লাথি মারে

মেজর  সিনহা  হত্যাকাণ্ড পূর্ব পরিকল্পনা।  বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপের মোটিভ, এস আই লিয়াকত, ও এ এস আই নন্দ দূলাল এর ১৬৪ দারায়  আদালতে সাক্ষ্য  পূর্ব পরিকল্পনার আলামত প্রকাশ পেয়েছে।।

বরখাস্তকৃত, কুলাঙ্গার প্রদীপ কূমার দাসের, এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার প্রমান মিলেছে ১০০%  নিশ্চিত।।


ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে লিয়াকত  জানান, কুখ্যাত খুনি বাস্টার্ড, ওসি প্রদীপ যখন ঘটনাস্থলে আসেন, তখন তিনি জানতে চান,  মেজর সিনহা মারা গেছেন কিনা। লিয়াকত বলেন এখনো মারা যাননি। তিনি এখনো জীবিত আছেন।

নরপিশাচ, ওসি প্রদীপ তখন সিনহার বুকের বাম পাশে লাথি মারেন। গলায় পা দিয়ে ধরে, এবং শরীর কিছুটা স্থবির হয়ে যায়। তখন  তিনি আনন্দ প্রকাশ করেন। শেষ পর্যন্ত আমি মেরে ফেলতে পেরেছি, এই ধরনের আনন্দ উল্লাস করেন।  


গুলিবিদ্ধ হয়ে মুমূর্ষ অবস্থায়, একজন সামরিক বাহিনীর সদস্যের বুকে, কুলাঙ্গার প্রদীপ কিভাবে লাথি মারে, এ প্রশ্নের উত্তর জাতি জানতে চায়। 


মেজর সিনহা রাশেদ কে হত্যা করার আসল কারণ হচ্ছে। ওসি প্রদিপ এবং তার লালিতপালিত কুকুর গুলো, বিগত দিনে যতো আকাম-কুকাম করেছিল, মাদক নির্মূলের নামে ২০০'শরও মানুষকে যে হত্যা করেছিল। তা হয়তো মেজর সিনহা জানতো।  ফাঁস করে দিবে,ফলে তাকে এভাবে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে। এটাই আসল কারণ বলে আমার  মনে হচ্ছে।

স্বাধীন বাংলাদেশে এরকম ঘটনা ঘটানোর কোন ওসি, বা যে কোন পুলিশ সদস্য এরকম দুঃসাহস যাতে না দেখায়, বিজ্ঞ আদালতের নিকট সঠিক বিচার প্রার্থনা জানাচ্ছি।। এবং  কুলাঙ্গার প্রদীপ লিয়াকত নন্দদুলাল সহ জড়িতদের অতি দ্রুত ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলানোর জোর দাবি জানাচ্ছি